ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা পরিসংখ্যান | ব্রাজিল সেরা নাকি আর্জেন্টিনা সেরা - Brazil vs Argentina

ফুটবলের ইতিহাসে প্রতিদ্বন্দি দুটি দেশ ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনা । দক্ষিণ আমেরিকার প্রতিবেশী এই দুটি দেশ নিজেদের ফুটবল শৌলির জন্য অত্যন্ত বিখ্যাত । ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার প্রতিদ্বন্দিতা  যেন যুদ্ধের আবহার কেও হার মানায় । সে কারণেই ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার ম্যাচ কে বলা হয় ব্যাটেল অফ দি আমেরিকারস । স্প্যানিশ ভাষায় একে বলে সুপার ক্লাসিকো দ্যা লাস্ট আমেরিকারস । এই দুই দলের ভক্তরা তাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার সমর্থকরা নিজেদের দলে কেউ হয়তো এতটা ভালোবাসে না যতটা তারা অপর দলকে ঘৃণা করে। আজকের এই নিওটেরিক আইটির নতুন পোস্টের মাধ্যমে আপনারা ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা পরিসংখ্যান - ব্রাজিল সেরা নাকি আর্জেন্টিনা সেরা  সেইটা সম্পর্কে ভালো একটা পরিপুর্ণ ধারনা নিতে পারবেন । 

ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা পরিসংখ্যান - ব্রাজিল সেরা নাকি আর্জেন্টিনা সেরা - Brazil vs Argentina - NeotericIT.com

ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা পরিসংখ্যান - ব্রাজিল সেরা নাকি আর্জেন্টিনা সেরা - Brazil vs Argentina - NeotericIT.com

ফুটবল বিশ্বকাপে ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনার ম্যাচ হয়েছে মাত্র চারটি । এর মধ্যে একটি ম্যাচ ড্র হয়েছে । আর্জেন্টিনা জিতেছে একটিতে এবং ব্রাজিল জিতেছে দুইটি ম্যাচ।  বিশ্বকাপ সহ ফিফা কনফেডারেশন কাপ কোপা আমেরিকা,  আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ এবং বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে  মিলে ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা সর্বোমোট ৫২ টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছে । এগুলোর মধ্যে ১৪  টি ম্যাচ ড্র হয়েছে এবং ব্রাজিল জিতেছে ১৮  টি ম্যাচ আর্জেন্টিনা জিতেছে ২০ টি  ম্যাচ ।

ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা

আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিল বিভিন্ন ছোট খাটো আন্তর্জাতিক আঞ্চলিক এবং বন্ধুত্বপূর্ণ ম্যাপ সহ সর্বমোট ১০৯  টি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে।  সেগুলোর মধ্যে ২৬  টি ম্যাচ ড্র হয়েছে । আর্জেন্টিনা জিতেছে ৪০ টি  ম্যাচ । এবং ব্রাজিল জিতেছে ৪৩ টি ম্যাচ ।  এছাড়া আর্জেন্টিনা ব্রাজিলের বিপক্ষে সর্বমোট ১৬২ টি  গোল করেছে এবং ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে ১৬৬ টি গোল দিয়েছে । একদিকে দল হিসেবে ব্রাজিল এবং এর খেলোয়ারদের রয়েছে অসংখ্য সব রেকর্ড । অন্যদিকে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ শিরোপা জেতার ক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে পিছিয়ে থাকলেও ক্রীড়ানৈপুণ্যে তারা বিশ্বকাপের ইতিহাসের অন্যতম সেরা দল । বিশ্ব  ফুটবলে  ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনার  বিভিন্ন বিস্ময়কর অবদান সম্পর্কে আলোচনা করা হবে নিওটেরিক আইটির এই আর্টিকেলে । 


রেকর্ডের বরপুত্র ব্রাজিল

জনসংখ্যা ও ভৌগোলিক আয়তনের দিক থেকে ব্রাজিল বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম এবং দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে বড় দেশ । বিশ্বব্যাপী পরিচিতি পাওয়ার মতো একাধিক বিষয় থাকলেও ব্রাজিলের ফুটবল দেশকে নিয়ে গেছে অনন্য এক অবস্থানে । বলা হয়ে থাকে ফুটবল আবিষ্কার করেছে ইংল্যান্ড আর ফুটবলকে পরিপূর্ণতা দিয়েছে ব্রাজিল । ব্রাজিল ফুটবল দলকে বলা হয় সেলেসাও । এর অর্থ হলো নির্বাচন । ব্রাজিল ফুটবল দলকে সেলেসাও বলা হয় । বিশ্ব ফুটবল সংস্থা ফিফা আয়োজিত বিশ্বকাপে ব্রাজিল যেন রেকর্ড এর আরেক নাম।  ব্রাজিল ফুটবল দলকে পরিচালনা করে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল ফেডারেশন বা CBF । ১৯২৩ সালে ব্রাজিল আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা ফিফার সদস্য হয় । আন্তর্জাতিক ফুটবলে ব্রাজিলের সবচেয়ে সফল দল হিসেবে বিবেচনা করা হয়।  অধিকাংশ সময়ই ফিফার তালিকায় শীর্ষস্থানে থাকে । বর্তমানে ফিফা র্যাংকিংয়ে ব্রাজিলের অবস্থা এক নম্বর।  ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে ব্রাজিল এ পর্যন্ত পাঁচ বার বিশ্বকাপ শিরোপা জিতেছে । ব্রাজিল দলের ছবি ডাউনলোড করতে আপনি আমাদের লিঙ্কআপ করা আর্টিকেলটি দেখতে পারেন । 

ব্রাজিল কতবার বিশ্বকাপ জিতেছে

১৯৫৮  ১৯৬২  ,  ১৯৭০ , ১৯৯৪  এবং সর্বশেষ ২০০২  সালে ব্রাজিল মোট ৫ বার  বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তোলে। বিশ্বকাপ শিরোপা জয়ের এটি সর্বোচ্চ রেকর্ড । এখনও পর্যন্ত ব্রাজিল একমাত্র দল যারা বিশ্বকাপের সবগুলো আসরেই অংশগ্রহণ করেছে । আর তাই বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলেছে ব্রাজিল । বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ড ও  ব্রাজিল । দলটি ৭৩ টি  ম্যাচ জিতেছে । কোন পরাজয় ছাড়া টানা ১৩ টি  ম্যাচে জয়ের রেকর্ড আছে ব্রাজিলের । এছাড়া সবচেয়ে বেশিবার কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা দল ব্রাজিল। তার  বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছে ১৬ বার ।  তবে এক আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়ে পরের আসরে  গ্রুপ পর্ব থেকেই বাদ পরার রেকর্ড ও আছে  ব্রাজিলের । ১৯৬২  সালের শিরোপা জেতার পর হাজার ১৯৬৬  সালের বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব থেকেই বাদ পড়েছিল ব্রাজিল । টানা সবচেয়ে বেশি ম্যাচে অন্তত একটি করে গোল করার রেকর্ড ও ব্রাজিলের । তারা একটানা ১৮টি  বিশ্বকাপ ম্যাচের গোলবঞ্চিত হয়নি ।  বিশ্বকাপ খেলোয়ারদের মধ্যে অন্তত একটি করে হলেও সবচেয়ে বেশি ম্যাচে গোল করেছেন ব্রাজিলের রোনালদো।  তিনি টানা ১১  ম্যাচে গোল পেয়েছেন । বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি জোড়া গোল করার রেকর্ড ও  রোনালদোর । তিনি চারটি ম্যাচে জোড়া গোল করেছেন । তিনটি বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে মাত্র ৩ জন খেলোয়াড়দের । তারা হলেন ব্রাজিলের 

এদের মধ্যে পেলের রেকর্ডটি সবচেয়ে সেরা । তিনিই একমাত্র তিনটি বিশ্বকাপজয়ী খেলোয়াড়।  এছাড়াও বিশ্বকাপের সর্ব ক্ষনিষ্ট খেলোয়াড় এবং সবচেয়ে কম বয়সে হ্যাটট্রিক করা খেলোয়াড় ও পেলে।  ফ্রান্সের বিপক্ষে ১৯৫৮  বিশ্বকাপে ১৭  বছর ৮  মাস বয়সে হ্যাটট্রিক গুণের অধিকারী হন পেলে।  ১৯৬৯ সালের নাইজেরিয়ার গৃহযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পেলে নিজের ক্লাব সান্তোসের  সাথে নাইজেরিয়া গিয়েছিলেন।  শুধুমাত্র পেলে কে দেখার জন্য নাইজেরিয়ার গৃহযুদ্ধে বিবদমান দলগুলো ৪৮  ঘণ্টার জন্য যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছিল । বিশ্বকাপ ফাইনালের সবচেয়ে বেশি গোল ব্রাজিলের । ১৯৫৮  সালের বিশ্বকাপ ফাইনাল ম্যাচে সুইডেনের বিপক্ষে পাঁচটি গোল করেছিল তারা । খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ৩টি করে গোল করেছেন ব্রাজিলিয়ান তারকা বাবা এবং পেলে।  খেলোয়াড় এবং কোচ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ফাইনালে অংশগ্রহণ এবং শিরোপা জেতার রেকর্ড ব্রাজিলিয়ান তারকা মারিও জাগালোর । তিনি ১৯৫৮ - ১৯৬২ ও ১৯৭০   বিশ্বকাপের খেলোয়াড় হিসেবে এবং ১৯৭৪ ও ১৯৯৮ বিশ্বকাপে কোচ হিসেবে অংশগ্রহণ করেন । অতীতের ফিফার নিয়ম অনুসারে কোন দল ৩টি বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলে তাদেরকে বিশ্বকাপ ট্রফিটি স্থায়ীভাবে দিয়ে দেয়া হতো । সে অনুযায়ী প্রথম বিশ্বকাপ ট্রফিটি ব্রাজিলকে স্থায়ীভাবে দেয়া হয়েছিল । কিন্তু ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন থেকে সেই ট্রফিটি  চুরি হয়ে যায় । বর্তমানে ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনে জুলেরিমে ট্রফি রয়েছে তা মূলত সোনার প্রলেপ দেওয়া একটি নকল ট্রফি । 

ক্রিড়া নৈপুন্যে সেরা আর্জেন্টিনা

আর্জেন্টিনা দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণাংশের প্রায় পুরোটা জুড়ে অবস্থিত । আয়তনের দিক থেকে এটি বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম এবং দক্ষিণ আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ।  আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দল লা -আলবিসেলেস্তে নামে পরিচিত । এর অর্থ হলো সাদা এবং আকাশী । এমন নাম হওয়ার কারণ হল আর্জেন্টিনার জাতীয় পতাকা এবং ঐতিহ্যবাহী জার্সির রং সাদা এবং আকাশি ।  প্রথম বিশ্বকাপের সময় থেকেই  বিশব্যপি আর্জেন্টিনার ফুটবলের জনপ্রিয়তা তৈরি হয় । আর্জেন্টিনার ফুটবল দল পরিচালনা করে আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন বা AFA । ১৯৩০  সালের  প্রথম বিশ্বকাপ  ফাইনালের রানারআপ এই দলটি ফিফা বিশ্ব রেংকিং এ প্রথম বারের মত শীর্ষ স্থান অর্জন করেন ২০০৭  সালে।  বর্তমানে ফিফা র্যাংকিংয়ে আর্জেন্টিনার অবস্থান তৃতীয়।  আর্জেন্টিনার প্রথম জাতীয় ফুটবল দল গঠিত হয় ১৯০১  সালে । জাতীয় দল হিসেবে আর্জেন্টিনার প্রথম ম্যাচ খেলেছিল উরুগুয়ের বিপক্ষে। ১৯০১   সালে আনুষ্টিত সেই ম্যাচটিতে আর্জেন্টিনা ৩-২  ব্যবধানে জয়লাভ করেন ।  আর্জেন্টিনার পতাকার ছবি দেখুন নিওটেরিক আইটির অন্য একটি আর্টিকেল থেকে । 

আর্জেন্টিনা কতবার বিশ্বকাপ জিতেছে

১৯০৬ সালে  উরুগুয়েকে ২-০  ব্যবধানে হারিয়ে আর্জেন্টিনা তাদের প্রথম অফিশিয়াল শিরোপা কোপা লিপটন  জিতে নেয় । ওই বছর আর্জেন্টিনার নিউটন কাপে ও  ২-১  ব্যবধানে হারিয়ে শিরোপা জেতেন । এরপর আর্জেন্টিনা বহুবার  উরুগুয়েকে বেশ কয়েকটি ম্যাচে পরাজিত করে।  কিন্তু ১৯৩০  সালে প্রথম বিশ্বকাপের সব কয়টি খেলায় জয় লাভ করে ফাইনালে পৌঁছালো উরুগুয়ের কাছে ৪-২  ব্যবধানে পরাজিত হয়ে প্রথম বিশ্বকাপে রানার্সআপ দলের মর্যাদা পায় আর্জেন্টিনা । এরপর ১৯৩৪  সালের ইতালি বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করলেও প্রথম পর্বে সুইডেনের বিপক্ষে ৩-২  ব্যবধানে পরাজিত হয়ে আর্জেন্টিনাকে সেই প্রতিযোগিতা থেকেই বিদায় নিতে হয় । আর্জেন্টিনা মোট পাঁচবার বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছে । ১৯৩০  সালে প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা জয়ের অধোরা স্বপ্ন পূরণ করতে তাদের আরও দীর্ঘ ৪৮  বছর সময় লেগে যায় ।  ১৯৭৮  সালের বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা নেডারলেন্ডের   বিপক্ষে ফাইনাল খেলে ৩-১  ব্যবধানে জয়লাভ করে তাদের প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা অর্জন করে।  এর ৮  বছর পর আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি খেলোয়াড় দিয়াগো ম্যারাডোনা র নেতৃত্বে ১৯৮৬  সালে পশ্চিম জার্মানিতে ৩-২  ব্যবধানে হারিয়ে আর্জেন্টিনা তাদের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ শিরোপা জয় করে । পরবর্তীতে ১৯৯০  সালে আর্জেন্টিনা ফাইনালে উঠেছিল।  কিন্তু বিতর্কিত এক পেনাল্টিতে জার্মানির বিপক্ষে ১-০  ব্যবধানে পরাজিত হয় তারা । সর্বশেষ ২০১৪  সালের ব্রাজিল বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছিল এবং অতিরিক্ত সময়ের সেই জার্মানির কাছে ১-০ গোলে পরাজিত হয় । আর্জেন্টিনা ফুটবল দলটি বিশ্বকাপের বাইরে সবচেয়ে বড় আঞ্চলিক ফুটবল প্রতিযোগিতা কোপা আমেরিকায় খুবি সফল একটি দল । তারা মোট ১৬ বার   কোপা আমেরিকা শিরোপা  জিতেছে । আর্জেন্টাইন ফুটবল এর সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলোয়াড় দিয়াগো ম্যারাডোনার ভক্তরা মনে করে ম্যারাডোনার সর্বকালের সেরা ফুটবলার । তারা ১৯৯৮  সালে দি চার্জ অফ ম্যারাডোনা স্থাপন করে আনুষ্ঠানিকভাবে উপাসনা শুরু করে । এরা মনে করে আর্জেন্টাইনদের জন্য ফুটবল এক ধর্ম । প্রত্যেক ধর্মে একজন  ঈশ্বর থাকে আর ফুটবল ধর্মের দিয়াগো ম্যারাডোনা ।দ্যা বুক অফ ম্যারাডোনিয়ান চার্জ্জ দ্যা হ্যান্ড অফ গড' নামের একটি বইকে তারা এই  ধর্মের বাইবেল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে । এমনকি ম্যারাডোনার  জন্মদিন ৩০ অক্টোবরে তারা  ম্যারাডোনা ক্রিসমাস উদযাপন করে । বর্তমানের ম্যারাডোনিয়ার  ধর্মের প্রায় ৬০টি দেশে প্রায় ১ লক্ষ  অনুসারী রয়েছে। এছাড়াও আপনি আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে আর্জেন্টিনা দলের ছবি ডাউনলোড করতে পারবেন খুব সহজে । 

বিশ্বকাপের ইতিহাস

দর্শক সংখ্যার দিক দিয়ে ফুটবল বিশ্বকাপ পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় অনুষ্ঠান । কিন্তু ফুটবল প্রথম থেকেই এত জনপ্রিয় ছিল না । এমনকি শুরুর দিকে ফুটবলকে পেশাদারী খেলার মর্যাদা দিতে চায়নি অলিম্পিক।  একটি অপেশাদার প্রতিযোগিতা থেকে ফুটবল বিশ্বকাপ কিভাবে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় পরিণত হলো সে সম্পর্কে জানতে চাইলে - নিওটেরিক আইটির  এই এই আর্টিকেল পরতে পারেন । ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাস ও  ফিফা বিশ্বকাপ ট্রফির ইতিহাস সম্পর্কে জানতো এই আর্টিকেল পড়ুন । বর্তমানের ২০২২ সালের ফিফা বিশ্বকাপ কাতারে অনুষ্টিত হওয়া সকল তথ্য ও সকল ইতিহাস সম্পর্কে জানতে আমাদের নিওটেরিক আইটিতে দেখুন । 


সাম্প্রতিক পোস্ট সমূহ

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url