পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার উপায় | বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো রেজাল্ট করার উপায়

পরীক্ষায় কিভাবে ভালো রেজাল্ট করা যায়? আমার মতো অনেক শিক্ষার্থীর মধ্যে, এ জাতীয় প্রশ্ন আছে, না থাকাটা অস্বাভাবিক। আর এ স্বাভাবিক প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়া অনেক সময় অস্বাভাবিক হয়ে যায়। পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করার জন্য কোনো ম্যাজিকের প্রয়োজন নেই। শুধু কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা একটা ভালো ফলাফল পেতে পারি। প্রিয় বন্ধুরা নিওটেরিক আইটির এই পর্বে আপনি জানতে পারবেন পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার উপায় সম্পর্কে । 

পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার উপায় - বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো রেজাল্ট করার উপায় - Porikkhay valo korar upay - NeotericIT.com


বলে রাখা ভালো কেউই পরিশ্রম না করে ভাল রেজাল্ট করতে পারে না। আমাদের অনেকেই আছে যারা পড়ার টেবিল থেকে ঘুম, খাওয়া বা প্রয়োজন ছাড়া উঠে না। কিন্তু আমরা অনেকেই চাই যদি কম পরিশ্রম করে, আনন্দের সাথে ভাল ফলাফল করা যায়। হ্যাঁ, এটা সম্ভব। তবে, এর জন্য আমাদের অনুসরণ করতে হবে কিছু সহজ কৌশল, যা অনুসরণ করলেই আমাদের জন্য ভাল রেজাল্ট করাটা কোনো ব্যাপার নাহ।
এই কৌশলগুলো খুব কঠিন কিছু নয়। আমাদের শুধু প্রতিটি কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে। এসব কাজগুলো নিয়মিত করার দ্বারা একসময় অভ্যাসে পরিণত হবে। এই অভ্যাস আমাদের শুধু ভাল রেজাল্ট নয়, আমাদের ক্যারিয়ার গঠনেও সাহায্যে করবে।

তো চলুন আলোচনা শুরু করা যাক।

আজকে আমরা যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবো তা হলো:

  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজাল্ট ভালো করার উপায়
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের খাতা মূল্যায়ন পদ্ধতি
  • অনার্স ভালো রেজাল্ট করার উপায়
  • অল্প পড়ে ভালো রেজাল্ট করার উপায়

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো রেজাল্ট করার উপায়:

ভালো করে পড়ার পড়েও আমরা অনেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো রেজাল্ট করতে পারিনা। কারণ প্রাইমারী, সেকেন্ডারি, হাইয়ার সেকেন্ডারি এরপর এইচএসসি লেভেল পার করার পর সবারই এক ধরনের ঘোর কাজ করে পড়ালেখার প্রতি আগ্রহটা কাজ করে না।

আমরা যারা দর্শন, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস, বাংলা, মনোবিজ্ঞান  ইত্যাদি সাবজেক্ট নিয়ে অনার্স করছি। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি যারা অনেক ভাল পড়াশোনা করে কিংবা অনেক ভাল পরীক্ষা দিয়েও রেজাল্ট ভাল হচ্ছেনা? কিন্তু কেন হচ্ছেনা? কিভাবে স্টাডি করলে ভাল করা সম্ভব? পরীক্ষায় কিভাবে লিখলে ভাল নাম্বার পাওয়া যেতে পারে?

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো রেজাল্ট করার উপায়:

  • প্রথমে অতিসংক্ষিপ্ত সকল বোর্ড পড়বেন এবং সাথে সাজেশনের ৯৯%ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলো পড়বেন।
  • তারপর বোর্ডের খ ও গ বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো ও সাজেশনের ৯৯% প্রশ্নগুলো খাতায় লিখবেন এবং সেখান থেকে যে প্রশ্নগুলো খুবই ইম্পোর্টেন্ট সেগুলোকে আলাদা করে নোট করবেন।তবে সর্বোচ্চ ১২-১৪টি প্রশ্ন করে।যে গুলো আসার সম্ভাবনা ৯৫%-১০০%।
  • সেগুলোকে এমন ভাবে বুঝে বুঝে পড়বেন যে,যদি পরীক্ষায় আসে যাতে ভাল করে লিখা যায়।
  • আর বাকি যে প্রশ্নগুলো রয়েছে খাতায় উঠানো সেগুলো থেকে আপনি যে সালে পরীক্ষা দিবেন তার আগের সালের প্রশ্নগুলো বাদ দিয়ে বাকি গুলোর উপর মোটামুটি ধারনা নিবেন পরীক্ষায় আসলেও যাতে লেখা থেমে না থাকে।

ভালো রেজাল্ট করার জন্য পরীক্ষায় যেভাবে লিখবেন:

পরীক্ষায় Time maintain করাটা খুবই গুরুত্বপুর্ণ। আমাদের সময়ের দিকে নজর রেখে প্রতেকটা প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। তাই টাইমটাকে নির্ধারণ করতে হবে কোন প্রশ্নতে কতটুকু সময় দিবো।
আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে আমি যেভাবে এক্সাম দিয়েছি সেই টাইম বন্টন টা তুলে ধরলাম:—–
  • প্রশ্নটা পড়াসহ ক ও খ বিভাগের জন্য ১:৩০ মিনিট।
  • গ বিভাগের জন্যে প্রতি প্রশ্নে ৩০ মিনিট করে ৫ টি প্রশ্নে ২:৩০মিনিট।
  • মোট==৪ :০০ঘন্টা।
  • প্রথমে (ক)-বিভাগ লিখবেন।খুব স্পষ্টভাবে সতর্কতার সাথে বানান গুলো খেয়াল করে।
  • তারপর (খ)-বিভাগ লিখবেন।যেগুলো আপনি খুব ভাল পাড়েন সেগুলো আগে লিখবেন।তবে খ-বিভাগের জন্য সর্বোচ্চ ১-২পেইজ লিখবেন।যদি স্ট্যাপের প্রশ্ন হয় সর্বোচ্চ ৪-৫টি স্ট্যাপ দিবেন।
  • সর্বশেষে গ- বিভাগ লিখবেন।যেগুলো আপনি ভাল পাড়েন সেগুলো আগে লিখবেন।প্রতিটি স্ট্যাপের প্রশ্নের জন্যে ভূমিকা,উপসংহার সহ সর্বোচ্চ ১২টি স্ট্যাপ দিবেন।তবে ১ম প্রশ্নে যদি ১২ টা দেন লাস্ট প্রশ্নেও ১২ টাই দেওয়ার চেস্টা করবেন।
  • পেইজটা নির্ভর করবে হাতের লেখার উপর,কারন হাতের লেখা ছোট-বড় হতে পারে।তবে সর্বোচ্চ ৫-৬ পেইজেই যতেষ্ট।আর স্ট্যাপ গুলো স্পষ্টভাবে লিখবেন ও পেন্সিল/কলম দ্বারা আন্ডারলাইন করবেন।
  • যত সম্ভব প্রশ্ন সবগুলো উত্তর করার চেস্টা করবেন।
  • হাতের লেখা সুন্দর হোক বা না হোক লেখাগুলো স্পস্ট করে লিখবেন যাতে খাতার সৌন্দর্য্য টা বজায় থাকে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রেডিং পদ্ধতি:

  • ৮০ বা তদুর্ধ = A+ = ৪.০০ বা ১ম বিভাগ
  • ৭৫ থেকে ৭৯ = A = ৩.৭৫ বা ১ম বিভাগ
  • ৭০ থেকে ৭৪ = A- = ৩.৫০ বা ১ম বিভাগ
  • ৬৫ থেকে ৬৯ = B+ = ৩.২৫ বা ১ম বিভাগ
  • ৬০ থেকে ৬৪ = B = ৩.০০ বা ১ম বিভাগ
  • ৫৫ থেকে ৫৯ = B- = ২.৭৫ বা ২য় বিভাগ
  • ৫০ থেকে ৫৪ = C+ = ২.৫০ বা ২য় বিভাগ
  • ৪৫ থেকে ৪৯ = C = ২.২৫ বা ২য় বিভাগ
  • ৪০ থেকে ৪৫ = D = ২.০০ বা ৩য় বিভাগ
  • ৩৯ থেকে ০ = Fail = ০.০০

অনার্স ভালো রেজাল্ট করার উপায়:

প্রিয় বন্ধুরা এইবার জেনে নিতে পারবেন অনার্স ভালো রেজাল্ট করার উপায় সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ন পয়েন্ট গুলো । 

নোট তৈরী করতে হবে:

নোট করে পড়া ভাল ফলাফলের জন্য বেশ কার্যকর। যা পড়বো তার মধ্য থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নোট করে ফেলতে হবে তৎক্ষণাত। এতে করে আমাদের পড়াটা মনে থাকবে এবং রিভাইজ দিতে সুবিধা হবে।

গ্রুপ স্টাডি করা:

ভাল ফলাফল করার জন্য গ্রুপ স্টাডি খুব গুরুত্বপূর্ণ। একসাথে মিলে আলোচনা করে পড়লে আমাদের পড়াটা ভালোভাবে বুঝতে সুবিধা হবে।

পরীক্ষার হলে টাইম ম্যানেজমেন্ট করা:

আগেও বলেছি টাইম ম্যানেজমেন্ট করতে না পারলে আমরা সবগুলো প্রশ্নের উত্তর করে আসতে পারবো না। তাই সময়ের দিকে খেয়াল রেখে আমাদের পরীক্ষাআর হলে লিখতে হবে যাতে একটা প্রশ্নের উত্তর বাদ না যায়। পরীক্ষার খাতায় অতিরিক্ত কিছু লেখার দরকার নেই।

পরীক্ষার খাতায় সিরিয়াল মত লেখা:

আমরা অনেকেই এখান থেকে একটা উত্তর, ওখান থেকে একটা এভাবে লিখে থাকি যা খাতা কাটার সময় শিক্ষকের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। একারণে আমরা অনেকসময় নাম্বার কম পেয়ে থাকি। তাই আমাদের প্রশ্ন সিরিয়াল অনুযায়ী লেখা উচিত।

পরীক্ষার খাতায় বানান ভুল না করা:

যথাসম্ভব চেষ্টা করতে হবে যাতে পরীক্ষার খাতায় বানান ভুল এবং কাটাছেড়া কম হয়।
খাতায় সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে হবে। পরীক্ষার খাতায় গোছানো উপস্থাপন শিক্ষকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে, যা অধিক নম্বর পেতে সহায়ক। তাই আমাদের গুছিয়ে লেখাটা উপস্থাপন করতে হবে, যাতে শিক্ষক সহজেই বিষয়টা বুঝতে পারে এবং দেখতে সুন্দর হয়।

অল্প পড়ে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার উপায়:

আমরা ৯৯ শতাংশ শিক্ষার্থীই চাই অল্প পড়ে কিভাবে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা যায়? মুলত আমাদের ইচ্ছা লেখাপড়া কম করে ভালো রেজাল্ট করার। অল্প পড়ে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার সেরা কয়েকটি উপায় নিয়ে এবার আমরা আলোচনা করবো। এই পোস্টের ভেতর এই পার্টটা অন্য পার্টের তুলনায় একটু বড় হবে তাই একটু ধৈর্য নিয়ে পড়বেন। এটা সবার জানা জরুরি। 
আপনি যদি আমাকে প্রশ্ন করেন অল্প পড়ে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট কি আসলেই সম্ভব? আমি বলব হ্যাঁ সম্ভব। এখানে আমরা এমন দশটি টিপস এন্ড ট্রিক্স নিয়ে আলোচনা করবো যা অল্প পড়ে ভালো রেজাল্ট করার জন্য আমাদের সহায়তা করবে। আমরা এই টিপসগুলো পরীক্ষার আগে প্রয়োগ করলে। তাহলে আশাকরি আমাদের পরীক্ষার ফলাফল খুবই ভালো হবে, হতেই হবে।

ছোট ছোট গোল সেট করা:

প্রথমেই আমাদের পড়ালেখার একটি ধারা ঠিক করে নিতে হবে। শুরুতেই কী কী বিষয়ের কতটুকু অংশ কতটা সময়ের মধ্যে শেষ করতে হবে তার একটি গোল সেট করে ফেলতে হবে। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে যেন সেগুলো অবাস্তব না হয়। ঝোঁকের বশে অল্প সময়ে অনেক পড়া শেষ করে ফেলার গোল সেট করলে, তা কাজে তো লাগবেই না; বরং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না করতে পারার ফলে হতাশা ভর করবে।

পড়ার একটি প্ল্যান তৈরি করা:

আজ না কাল পড়বো এমন চিন্তা করতে করতেই আমরা অনেকেই পুরো বছরটা শেষ করে ফেলি তবে আমাদের পড়া আর হয়ে উঠে না। পরীক্ষার আগের রাতের জন্য পড়া জমিয়ে রাখার দুর্দশার অভিজ্ঞতা কম-বেশি সবারই আছে। তাই, বছরের শুরুতেই পড়ার একটা প্ল্যান তৈরি করে ফেলতে হবে। এই প্ল্যান সময়কেও পুরোপুরি কাজে লাগাতে সাহায্য করবে।

পড়ার মাঝে ছোট ছোট বিরতি নেয়া:

আমরা অনেকসময় অনেকক্ষণ ধরে পড়ার ফলে আমাদের মাঝে এক ধরণের ক্লান্তি বা একঘেয়েভাব চলে আসে। তখন আর পড়ার আগ্রহ কাজ করে না। মনে রাখতে হবে আমাদের ব্রেইনেরও একটু বিশ্রামের প্রয়োজন আছে। তখন ৫-১০ মিনিটের ছোট একটা ব্রেক নিয়ে কারো সাথে কথা বলা, বা একটা গান শোনা আমাদেরকে আবার চাঙ্গা হতে সাহায্য করে। তবে এই ব্রেক নেয়ার সময় আমাদের মাথায় রাখতে হবে এই ব্রেক যেন ১০ মিনিটের জায়গায় কয়েক ঘন্টায় না রূপ নেয়।

নতুন নতুন টেকনোলোজি সম্পর্কে জানা:

এখন পড়ালেখা শুধু গতানুগতিক বইখাতার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এখন অনলাইনে পড়ালেখা অনেক জনপ্রিয়। পিডিএফ, ব্লগ, ইউটিউব ক্লাস এসব মাধ্যমে আমরা আমাদের পড়াশোনাটা উপভোগ করতে পারি। 

গ্রুপ স্টাডি করা:

গ্রুপ স্টাডি সবসময়ই খুব ফলপ্রসূ একটি উপায়। যদিও আমাদের দেখা করাটা সবসময় সম্ভব হয় না। প্রযুক্তির ফলে এখন গ্রুপ স্টাডি করার জন্য দেখা করাটা খুব জরুরী না। বিভিন্ন অনলাইন অ্যাপের মাধ্যমেই সেটা করা যায়। এর ফলে গ্রুপ স্টাডিটা আড্ডায় পরিণত হবার সম্ভাবনাও কমে যায়।

গল্পে গল্পে পড়া:

গল্প পড়তে বা শুনতে কিন্তু সবাই পছন্দ করি। তাই, পড়াশোনাটা যদি আমরা গল্পের মতো বানিয়ে ফেলি, তাহলে কিন্তু একঘেয়েমি কাটানোটা খুব সহজ হয়।

রুটিন তৈরি করা:

ভালো রেজাল্ট করার জন্য পড়াশোনাটাকে একটা রুটিনের মধ্যে নিয়ে আসাটা খুবই জরুরী। তাই, একটা রুটিন তৈরি করে; একটু এদিক-ওদিক হলেও সেই রুটিন মেনে চলা উচিত।

শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সাহায্য চাওয়া:

ক্লাসে বা পরীক্ষার পরেও যদি কোন বিষয় পরিষ্কারভাবে না বুঝে থাকি, এমনকি যদি আমাদের পড়ার পরিকল্পনা নিয়েও কোন সাহায্য দরকার হয়ে থাকে, তাহলে শিক্ষক/ শিক্ষিকার কাছে যাওয়াটাই সবচেয়ে ভালো উপায় এবং ফলপ্রসু।

নিজেকে পরীক্ষা করা:

পরীক্ষার জন্য আমাদের নিজেদের মানসিক ভাবে প্রস্তুত করতে হবে। আর এই প্রস্তুতি নেয়ার জন্য বিভিন্ন মডেল টেস্ট দেয়া বা কুইজ দেয়ার কোন বিকল্প নেই। তাই, পরীক্ষায় ভালো ফল অর্জন করতে হলে, আমাদের নিজেদেরই নিজেদের পরীক্ষা করতে হবে।

ইতিবাচক মনোভাব রাখা:

নিজেদের প্রতি বিশ্বাস রাখতে হবে আমাদের। ব্যর্থতাগুলো মেনে নিয়ে, আমাদের প্রাপ্তিগুলোর দিকে বেশি মনোযোগ দিতে হবে। আমরা পারবোই।

তো এই ছিলো পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার উপায় নিয়ে আমাদের যত আলোচনা। আশাকরি আপনারা বুঝতে পেরেছেন কিভাবে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা যায়। এই নিয়ে বা অন্য কোনো বিষয়ে কোনো ধরণের প্রশ্ন থাকলে করে ফেলুন নিচের কমেন্টে। আমরা আপনার প্রশ্নের অপেক্ষায়। 
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url